ঔপনিবেশিকতা্র ছায়ায় বাংলাদেশ
(এক নৃবিজ্ঞানী শিক্ষার্থীর চোখে দেখা স্বদেশের ছবি)
লেখক: প্রশান্ত ত্রিপুরা
ধরণ: প্রবন্ধ
প্রকাশক: সংবেদ
প্রচ্ছদ:
মূদ্রিত মূল্য: ০০
স্টল নং: ৫৭৮-৭৯
বই সম্পর্কেঃ
সূচিপত্র
ইতিহাস, নৃবিজ্ঞান ও আত্মপরিচয়
১. ইতিহাসের মুখোমুখি: নৃবিজ্ঞানের উত্তর-ঔপনিবেশিক সংকট
২. বাঙালির ‘নৃতাত্ত্বিক পরিচয়’ ও ‘হাজার বছরের ইতিহাস’ খোঁজার ইতিবৃত্ত
৩. সভ্যতার অন্ধকার ও ভদ্রলোকীয় অন্ধতা
৪. পাহাড়ি পরিচয়ের ঔপনিবেশিক ভিত্তি
৫. ঔপনিবেশিক জাদু বাস্তবতা: লুইনের সাহেবিয়ানা ও বাঙালি-বিদ্বেষের বৃত্তান্ত
৬. জুম্ম ও কাশ্মীর: আপন পর নির্ধারণে দেশভাগের ছায়া
ভাষা, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের আঙিনায় ঔপনিবেশিকতার ছায়া
৭. ভাষিক বৈচিত্র্য, জাতীয়তাবাদ ও হরফের জাদু
৮. মেলা, মঞ্চ ও মিউজিয়ামে বাঁধা সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য
৯. ঐতিহ্যের সংক্রান্তি এবং সমকালের বাংলা নববর্ষ ও বৈসাবি
১০. ক্ষুধার রাজ্যে আর্কেডিয়া: ভদ্রলোকীয় কবি মানসে প্রকৃতি ও পল্লীজীবন
ঔপনিবেশিকতার উত্তর খোঁজায় ইতিহাসের বোঝা
১১. জুমিয়া থেকে জুম্ম: পাহাড়ি পরিচয়ের উত্তর-ঔপনিবেশিক রূপান্তর
১২. কেমন বাংলাদেশ চেয়েছিলেন মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা
১৩. ঔপনিবেশিকতা-মুক্ত একটি নতুন ঠিকানার খোঁজ
১৪. যে বাংলাদেশ অনালোকিত এক বর্ণিল নকশিকাঁথা
লেখক পরিচিতিঃ
প্রশান্ত ত্রিপুরা
দশ বছর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতার পর বিভিন্ন পদে একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প ব্যবস্থাপনার কাজে নিয়োজিত ছিলেন প্রায় এগার বছর। সর্বশেষ স্থায়ী পদে কাজ করেছেন জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির একটি প্রকল্পে।গত এক বছরের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন ফ্রিল্যান্স গবেষক-পরামর্শক হিসেবে এবং দু’একটি সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবীর ভূমিকায় যুক্ত থাকার পাশাপাশি লেখালেখিতে সময় দিচ্ছেন।আট বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনার পাট চুকিয়ে দেশে ফেরার পর নতুন করে চারপাশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বাস্তবতা জানার বোঝার যে চেষ্টা শুরু করেছিলেন, তা এখনও চলছে।লেখালেখি ও গবেষণার ক্ষেত্রে তার আগ্রহের একটা বড় জায়গা হচ্ছে পরিচয় নির্মাণের রাজনীতি ও ইতিহাস, ভাষা এবং পরিবেশ।