শঙ্করীপ্রসাদ বসুর ক্রিকেট সাহিত্য (পর্ব-২) ।। ডক্টর নুরুল আনোয়ার

‘ইডেনে শীতের দুপুরে’ শুরু এবং শেষে লেখক ইডেনের স্মৃতি রোমন্থন আর ইডেন বন্দনার মধ্য দিয়ে বাঙালী পাঠককে অজস্র বিষয়ে পরিচিত করিয়েছেন সুনিপুণ কৌশলে ‘স্মৃতিপূর্ণ রসবিষ্ট ভাষায় ইডেনগার্ডেন-রূপ স্বপ্নজগৎ রূপায়িত হয়েছে।’ পঙ্কজ রায়, পুঁটে ব্যানার্জী, কয়েকজন বাঙালী বোলার, মুস্তাক আলী, লালা অমরনাথ, বিজয় মার্চেন্ট, বিজয় হাজারে, রুসী মোদী, পলি উমরিগর, জি.এস. রামচাঁদ, দাতু ফাদকার ও ভিনু মানকড় নিয়ে শ্রীবসু বারটি মূল্যবান রেখাচিত্র উপহার দিয়েছেন। প্রত্যেক ক্রিকেটারকে নিয়ে লেখার শিরোনাম খুবই উপযোগী ও মনোময় হয়েছে। আর প্রত্যেকের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে মূল্যবান তথ্য, ঘটনা ও মূল্যায়নধর্মী আলোচনা দিয়ে। প্রথম লেখা ‘এর নাম ইডেন গার্ডেন’ সম্বন্ধে শুরুতেই লেখক দার্শনিকতার পরিচয় দিয়েছেন-‘হাইকোর্ট’ রাষ্ট্রের গুরুগম্ভীর ও জটিল কাজ সমাধানের প্রতিষ্ঠান আর এর বৈপরীত্যে অবস্থান করছে ইডেন-গার্ডেন, যা হলো সারাদিনের গা ভাসান আনন্দের মঞ্চ। বিষয় এবং অবস্থান- এ দুটোর বিচারেই বিপরীত। পঙ্কজ রায় সম্বন্ধে যে কোন বাঙালী ক্রিকেট পিপাসুর আবেগ থাকবেই। বাঙালী টেস্ট ক্রিকেটার মাত্র হাতেগোণা ক’জন। প্রবীর সেন, সুটে ব্যানার্জী এবং অন্য দু’একজন টেস্ট ক্রিকেটে স্বল্প সময় স্থায়ী হয়েছে। আজকের সৌরভ গাঙ্গুলী বাদ দিলে কেবল পঙ্কজ রায়ই প্রায় এক দশক টেস্টম্যাচ খেলেছেন যোগ্যতার সঙ্গে- টেস্টম্যাচে চারটি শতরান রয়েছে। তার মধ্যে একটি টেস্ট ক্রিকেটে ১ম জুটির বিশ্বরেকর্ডের (৪১৩) সঙ্গী ভিনু মানকর (১৭৩, মাদ্রাজ ……..)।

বাঙালি ক্রিকেট তারকা পঙ্কজ রায়

লেখক বহু পথে গিয়েছেন তার স্বদেশ প্রেমের আবেদনকে প্রকাশ করতে যেমন, “পঙ্কজের সেঞ্চুরী যখন রেডিও ফেটে যাবার যোগাড়, বৃদ্ধটি জলা চোখ নিয়ে সামনের একটা ছোকরার চিবুকে হাত ঠেকিয়ে চুমু খেয়ে বলেছিলেন, দীর্ঘজীবি হও বাবা, বাঙালীর প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরী।” পঙ্কজ রায়কে জানবার জন্যে এর চেয়ে ভালো লেখা আছে কিনা জানা নেই। সুঁটে এবং কয়েকজন বাঙালী বোলার নিয়ে লেখকের দুটো লেখাও ভারি চমৎকার। বাঙালী মাত্রেরই এসব লেখা পড়া উচিত। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মুস্তাক আলী বাঙালীর সবচেয়ে জনপ্রিয় টেস্ট ক্রিকেটার। লেখক মুস্তাক আলীর ব্যাটিংএর টেকনিক ও প্রবণতাকে বাঙালীমনস্ক বলেছেন- যার মধ্যে সঞ্চয়ের লোভ নেই, ক্ষণকাল মাতিয়ে দিয়ে নাটকীয়তা বা রোমাঞ্চের স্বাদ নেওয়াই চূড়ান্ত। মুস্তাক আলী ও অমরনাথকে লিখতে গিয়ে শ্রীবসু সীমাহীন উচ্ছ্বাসে কলম উজাড় করে দিয়েছেন। আর লিখবার মত যোগ্য ক্রিকেটারও এঁরা দু’জন। এই দু’টি রেখাচিত্র বার-বার ভারতের শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল ক্রিকেট ফসলকে স্মরণ করিয়ে দেবে। তবে রামচাঁদকে ‘খাটো কনসটেন্টাইন’ বলা যাবে না। লর্ড লিয়ারী কনসস্টেনটাইন টেষ্ট ক্রিকেট ইতিহাসের এক শ্রেষ্ঠ নক্ষত্র, যাঁর চৌকশ দক্ষতা বা ক্রিকেট দর্শন এক অত্যুচ্চ স্থানে অবস্থান করে। রামচাঁদ সম্বন্ধে লেখকের উক্তিই সবচেয়ে সত্য, ‘রামচাঁদ’ ক্রিকেট-ইতিহাসে কোনোদিন স্থান পাবে না, মাঝারিয়ানা তাঁকে বেঁধে রাখতে চাইবে।” মার্চেন্ট, হাজারে এবং ভিনু মানকাড় নিয়ে তিনটি রচনা পাঠক পাঠ করে বুঝতে পারবেন এ লেখায় লেখককে কত সাবধানী হতে হয়েছে, কতখানি পরিমিতিবোধ দেখাতে হয়েছে। এঁরা কেবল ভারতীয় ক্রিকেটের উচচতর প্রতিভা নয়, শাস্ত্রসিদ্ধ ক্রিকেটার। শ্রীবসু এঁদের প্রতিভার সমর্থনে বহু তথ্য ও তত্ত্ব দিয়ে ক্ষুরধার বিশ্লেষণ করেছেন। কিন্তু লেখক এঁদের সম্বন্ধে প্রবল আকর্ষণবোধ করেন না। ইংলিশ কোচিং আর কপিবুক বলেই কি?- না, ইংরেজঘেঁষা বলে। নেভিল কার্ডাস তাঁর এক লেখায় পঞ্চাশ দশকের চৌকশ ইংরেজ ক্রিকেটার ট্রেভর বেইলী সম্বন্ধে নানান প্রশংসা বাক্য বলে, শেষটায় লিখেছিলেন, ‘কোনো একাদশে বেইলীর মত খেলোয়াড় যেন একজনই থাকে।’ বড় প্রতিভা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে বহুমাত্রিক বিষয়কে টেনে আনতে হয়। এঁদের সম্বন্ধেও লেখক সে বিষয়গুলিই উপস্থাপিত করেছেন। এঁরা ভারতীয় ক্রিকেটে সুনিপুণ দক্ষতার স্কলার। মানকড় যথার্থই ভারতের জাতীয় খেলোয়াড় কিন্তু এতোবড় চৌকশ প্রতিভার কোন একটি দিক নিয়ে গুণীজনরা উল্লসিত হননি। কেবল লেখক টমসন তাঁর স্মৃতিচারণে মানকড় সম্বন্ধে সরব হয়েছেন।

মোস্তাক আলী এবং লালা অমরনাথ

রুসী মোদী সম্বন্ধে ভারি চমৎকার বর্ণনা লিখেছেন শ্রীবসু- ‘দীর্ঘ শীর্ণ কেশ বিরল, পার্শীসুলভ লম্বা নাক, টকটকে রঙ। এই অসুস্থ গ্রন্থিশিথিল চেহারা ভারতের পক্ষে রান-নির্ঝরের প্রধান উৎস তা বিশ্বাস হতেই চায়নি। মাঠ রাতে ছিলো নিষ্প্রদীপ, দিনে রানের ফুলঝুরি।’ ইংল্যান্ডে ভারত ১৯৩২ সালের গ্রীষ্মে একটি টেস্ট খেলা দিয়ে আরম্ভের পর প্রথম জয়ের মুখ দেখেছিলো ১৯৫২ সালে মাদ্রাজে ইংল্যান্ডের সঙ্গে। আর এ বছরেই শেষ দিকে পাকিস্তানের সঙ্গে দুটো টেস্টে বিজয়ী (দিল্লী ও বোম্বেতে)। মোদী টেস্ট খেলেছে দ্বিতীয় যুদ্ধোত্তর দিনগুলিতে। যেসময় মার্চেন্ট, মুস্তাক, হাজারে, অমরনাথ, মানকড় শ্রেষ্ঠ ক্রিকেটতারকা হিসাবে দেদীপ্যমান। রানের বড় সঞ্চয়ে ভারতীয় ইনিংস এরপরও বহুবার ব্যর্থ হয়েছে। মোদীর উপস্থিতি সেসময়ে। লেখক মোদী সম্বন্ধে চমৎকার মূল্যায়ন করেছেন এবং ভারতীয় ক্রিকেটে তার অবস্থান সঠিক নির্ণয় করেছেন। দাতু ফাদকার ও পলি উম্রিগড় সম্বন্ধে লেখকের মূল্যায়নও যেমন হওয়া উচিত তেমনি। পঞ্চাশের দশকটা ভারতীয় ক্রিকেটে সমৃদ্ধ ক্রিকেট প্রতিভার দুর্দিন। তেমন কেউ বিশ্বক্রিকেটের নন্দিত প্রতিভা বলে চিহ্নিত ছিলো না। ফাদকার এমনি মাঝারি প্রতিভা। তবে উন্নিগড়ের ব্যাটিং-বোলিংএ পেশাদারি দক্ষতার প্রতিফলন ঘটেছিলো। শঙ্করীপ্রসাদ এসব প্রতিভার বেশ পার্থক্য নির্ণয় করে বিশ্লেষণ করতে পেরেছেন। দ্বিতীয় যুদ্ধোত্তর কালের ক্রিকেটারদের জানার জন্যে বাংলাভাষায় এগুলো চিরন্তন হয়ে থাকবে। এ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে টেস্ট ক্রিকেটারদের নিয়ে এমনি সংক্ষিপ্ত রেখাচিত্র বা স্কেচ ইংরেজী সাহিত্যে কার্ভাস, রবার্টসন গ্লাসগো লিখেছেন। বাংলা ভাষায় এ ধারার আরম্ভ শ্রীবসুর হাতেই।

‘ইডেনে শীতের দুপুরে’ ভারত অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম টেস্টের (২৩-২৮ জানুঃ ১৯৬০) প্রতিদিনের বর্ণনা, ‘ক্রিকেটের পঞ্চমাস্ক’ বহুল বিষয় নিয়ে রসালো লেখা। পাঁচদিনের খেলার পাঁচটি শিরোনাম এই রকম-‘মধ্যাহ্নে আঁধার’, ‘অন্য দিগন্তের নীলস্বপ্ন’, ‘নানা মনের দিন’, ‘শীতের দিনে বসন্ত’ এবং ‘কী পাইনি’। প্রত্যেকটি শিরোনামে প্রতিদিনের অবস্থার প্রতিফলন। খেলা বর্ণনা ছাড়াও নৈমিত্তিক জীবনের রসময় ঘটনা, ক্রিকেট ঘটনা টেনে এনেছেন ও চমৎকারিত্ব দিয়ে উপস্থাপিত করেছেন। এ যে অনেক কথা এবং অনেক কথা দিয়ে পাঠকের মনকে ঘিরে রেখেছেন। ক্রিকেট বুঝুন না-বুঝুন, যাদের মন রসসিক্ত তিনি এ বর্ণনা পড়তে-পড়তে ভাববিহবল হয়ে পড়বেন। টেস্টম্যাচটি সাধারণ। কোন রোমাঞ্চকর ঘটনাও নেই। শ্রীবসুর রসাবিষ্ট কলম তার থেকে বের করে এনেছে অফুরন্ত আনন্দ। রিচি বেঁনোর অস্ট্রেলিয়া আর নরী কন্ট্রাক্টরের ভারতীয় দল কোনো সাড়া জাগানো টেস্ট ম্যাচ না খেললেও লেখকের অতুলনীয় বর্ণনা একে ইতিহাসের আসনে জায়গা করে দিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার ইয়ান ম্যাকিফকে ওয়েস্টইন্ডিজ এর খেলোয়াড় জো সোলেমনের রান আউট করার পর উল্লাস। ১৯৬১ সালের এই টেস্ট ম্যাচটি মূলত টাই হয়।

লেখকের দ্বিতীয় গ্রন্থ ‘রমণীয় ক্রিকেট’-এর পরিকল্পনা আরও বৈচিত্র্যময় ও রমণীয় বিষয় নিয়ে। তবে এ গ্রন্থে ‘গ্রেটেস্ট টেস্ট’ (১৯৬০-৬১ সালে ব্রিসবেনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্ট) সবচেয়ে শিহরন জাগানো অতি মূল্যবান এক ক্রিকেট লেখা। সকল বিচারে এ রচনা বঙ্গসাহিত্যের ক্লাসিক ভান্ডারের মণিমানিক্য হয়ে থাকবে। রম্যরচনার আদলে শ্রীবসু ক্রিকেট ও ক্রিকেট সংশ্লিষ্ট বিষয়কে পাঠকের কাছে উপস্থাপিত করেছেন উষ্ণ ও নাটকীয় বর্ণনায়- কখনো সংলাপে, কখনো মন্তব্যে বা কখনো স্বগতোক্তি দিয়ে। এ ভাবেই লেখা হয়েছে ‘চায়ের পেয়ালায় ক্রিকেট’, ‘সমালোচকের সমালোচক’, ‘খেলার রাজা’, ‘অস্ট্রেলিয়ানিজম’, ক্রিকেটের কুরুক্ষেত্র’, ‘রমণীয় ক্রিকেট’, ‘নাতি রমণীয় ক্রিকেট, ‘ক্রিকেটারের বউ’ ‘কলমে ক্রিকেট’ ইডেন-গার্ডেনে (৩০ ডি-৪জানু ১৯৬১ ভারত-পাকিস্তান টেস্টম্যাচ) এবং সবশেষে ‘গ্রেটেস্ট টেস্ট’। শ্রীবসু ১৯৩৩-৩৪ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত প্রথম অফিসিয়াল টেস্ট সিরিজে ইডেনে ভারত বনাম ইংল্যান্ড টেস্টম্যাচের শ্রীঅচিন্ত্যকুমারের মনোময় বর্ণনা (মৌচাকে ছোটদের জন্যে ছাপা হয়েছিলো) সংযুক্ত করে সফল ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালন করেছেন। এ লেখা পড়ে বার-বার বিস্মিত হতে হয় আর বলতে ইচ্ছে হয় ‘কে বলে ক্রিকেট নিয়ে বাংলায় সাহিত্য করা সম্ভব ছিলো না’। লেখক একে স্বীকৃতি দিয়ে নিজ গ্রন্থে ছেপে উদারতা ও দায়িত্বের পরিচয় দিয়েছেন। ‘চায়ের পেয়ালায় ক্রিকেট’ দিয়ে লেখক ক্রিকেটের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য বিদ্বেষপূর্ণ যুক্তিকে খন্ডণ করেছেন চমৎকার ব্যাখ্যা দিয়ে- ‘ভারতে ক্রিকেট ইংরেজী-সভ্যতার বেআইনী ফসল’ এ অভিযোগের পিঠে এলো ‘শক-হুণ-দল পাঠান-মোগল এক দেহে হল লীন।’ প্রাচীন কাল থেকেই ভারতবর্ষ এক বিশাল সভ্যতার দেশ (আর কোনো দেশের নামে তাই হয়ত মহাসাগর নেই)। এখানে কত ভাষাগোষ্ঠী, ধর্ম আর সংস্কৃতির মিশ্রণ হয়েছে। লেখক সেটা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। সমালোচকের সমালোচক কে? ক্রিকেট আজ পুরুষ ও মহিলা সকলের বিনোদন আনন্দের বিষয়। দু’বাংলার ঘরে ঘরে আর হাটে মাঠে ঘাটে বিস্তৃত। এখানেও gender bias কাণ্ড ঘটেছিলো। কিন্তু সাম্প্রতিক দশকে মহিলা মহলেও গুগলি, চায়নাম্যান বোঝার ঝোঁক এসে গেছে। খেটে খাওয়া মধ্যবিত্তের স্ত্রীর ক্রিকেটপ্রীতি আর জিজ্ঞাসা সত্যি বাংলাদেশে নতুন কালচার ও ঘরের ভেতরের গল্পের বিষয়। ‘কি বল অজয়? হ্যাঁ কমলবাবু- এইসব শুনলে জলখাবার করবার টাইম মিলবে কোথা থেকে? বলেই ভদ্রলোক আকাশের দিকে চোখ উল্টে বৈরাগ্যভরে বললেন- হা রে সংসার। সংসার না অরণ্য।’ লেখকের দৃষ্টি যে কেবল ক্রিকেটে নয় এ সংলাপ তা প্রমাণ করে। এখানেই লেখকের সঙ্গে অন্য ক্রীড়া লেখকের পার্থক্য হয়ে গেছে। বাঙালীর নৈমিত্তিক গৃহ ও জীবন তাঁর সুক্ষ্মভাবে চেনা। ফলে ক্রিকেটের বিকাশ বিস্তারে নেতিবাচক দিকগুলো (বা necessary evils) সম্বন্ধেও লেখক সচেতন।
‘খেলার রাজা’ রচনায় লেখক ক্রিকেটের স্বপক্ষে তাঁর সঞ্চয়ের বহু মজার মজার যুক্তি পাঠকের কাছে হাজির করেছেন। তিনি সকল খেলা ত্যাগ করে ক্রিকেটকে শিরোপা দিতে চান। ‘ক্রিকেট মহান খেলা, কারণ ক্রিকেটের সাহিত্য আছে। সাহিত্যের মূলে থাকে জীবন। খেলার সাহিত্য যদি একমাত্র ক্রিকেটের থাকে, তাহলে বুঝতে হবে ক্রিকেটই সবচেয়ে জীবনময় খেলা।’ খুব সুন্দর ব্যাখ্যা।

প্রথম পর্ব পড়তে ক্লিক করুন
(চলবে…)

Facebook Comments

comments

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

scroll to top